• †nvg » c«wZ‡e`K » ÔLv‡j`v‡K †MÖßvi n‡e MYZ‡š¿i Kv‡jv wb`k©bÕ



বাংলাদেশে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি

Avgv‡`i mgq.Kg : 28/10/2024

আইসিটি খাতের বৃদ্ধি

গত দশকে বাংলাদেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) খাত উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ইন্টারনেটের প্রসার, মোবাইল ফোনের ব্যাপক ব্যবহার এবং যুবসমাজের প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাংলাদেশের স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি কোম্পানিগুলির জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করেছে। ২০০৯ সালে চালু হওয়া সরকারের "ডিজিটাল বাংলাদেশ" উদ্যোগটি এই উন্নয়নের কাঠামো সরবরাহ করেছে, যার লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে একটি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতিতে রূপান্তরিত করা।

স্টার্টআপ এবং উদ্ভাবন

সাম্প্রতিক বছরগুলিতে বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম বিনিয়োগ এবং প্রতিভাবান জনশক্তি দ্বারা চালিত হয়ে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশটি অনেকগুলি স্টার্টআপের আবাসস্থল, যা স্থানীয় এবং বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। স্বাস্থ্যসেবা সমাধান থেকে কৃষিভিত্তিক প্রযুক্তি পর্যন্ত, বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা এমন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছেন যা অঞ্চলের নির্দিষ্ট চাহিদাগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

উল্লেখযোগ্য সাফল্যের উদাহরণ হলো পাঠাও, একটি রাইড-শেয়ারিং এবং লজিস্টিকস প্ল্যাটফর্ম, যা পরিবহন ছাড়াও ডিজিটাল পেমেন্ট এবং খাবার সরবরাহের সেবাতে প্রসারিত হয়েছে। অনুরূপভাবে, ShopUp, একটি ক্ষুদ্র ব্যবসার জন্য B2B কমার্স প্ল্যাটফর্ম, লক্ষণীয় সাফল্য পেয়েছে, যা লক্ষ লক্ষ বিনিয়োগ সংগ্রহ করে এবং বাংলাদেশে খুচরা খাতের ডিজিটালাইজেশনে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।

প্রযুক্তির জন্য সরকারি সমর্থন

বাংলাদেশ সরকার দেশের প্রযুক্তিগত প্রগতিতে সক্রিয়ভাবে সমর্থন দিচ্ছে। উদ্ভাবন প্রচার করা, স্টার্টআপগুলির জন্য তহবিলের সুযোগ তৈরি করা এবং ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণের প্রচেষ্টা আইসিটি খাতের বিকাশে সহায়ক হয়েছে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, কর প্রণোদনা এবং উচ্চ প্রযুক্তি পার্কের নির্মাণ স্থানীয় এবং বিদেশি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করেছে।

উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ প্রযুক্তি কোম্পানিগুলির সহায়ক অবকাঠামো বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যশোর সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক এবং কালীাকইর হাই-টেক পার্কের মতো পার্কগুলি স্টার্টআপ এবং প্রতিষ্ঠিত প্রযুক্তি সংস্থাগুলির জন্য অফিস স্পেস, প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশাধিকারসহ প্রয়োজনীয় সম্পদ সরবরাহ করেছে।

অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি, সরকার ডিজিটাল সাক্ষরতার উদ্যোগগুলিতেও মনোযোগ দিয়েছে। গ্রামীণ এলাকাগুলিতে বিশেষত জনগণের মধ্যে আইসিটি দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রোগ্রামগুলি ডিজিটাল বিভাজন কমাতে সহায়ক হয়েছে, যা আরও বেশি মানুষকে প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সুবিধা নিতে সাহায্য করেছে।

শিল্পে ডিজিটাল রূপান্তর

বাংলাদেশ তার দ্রুত ডিজিটাল রূপান্তরের সাথে সাথে, বিভিন্ন শিল্পকে প্রযুক্তির দ্বারা রূপান্তরিত করছে। অর্থ এবং খুচরা খাতের মতো মূল খাতগুলো ডিজিটাল সমাধানের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দক্ষতা এবং প্রবেশাধিকতা উন্নত করছে।

আর্থিক প্রযুক্তি

ফিনটেক হল বাংলাদেশে ডিজিটাল রূপান্তর যাত্রার অন্যতম গতিশীল খাত। মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস), যেমন বিকাশ, বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় যেখানে ঐতিহ্যগত ব্যাংকিং পরিষেবাগুলিতে প্রবেশাধিকার সীমিত, সেখানে অর্থ পরিচালনার ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটিয়েছে। মোবাইল পেমেন্টের ব্যাপক গ্রহণ আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে ত্বরান্বিত করেছে, যা লক্ষ লক্ষ অপ্রত্যাহারকৃত নাগরিকদের আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে সহায়তা করেছে।

মোবাইল পেমেন্টের বাইরে, অন্যান্য ফিনটেক সমাধানও উদ্ভাবিত হচ্ছে। ডিজিটাল ঋণ প্ল্যাটফর্ম, ব্লকচেইন প্রযুক্তি এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জগুলি বাংলাদেশি বাজারে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এই উদ্ভাবনগুলি আর্থিক পরিষেবাগুলিকে আরও প্রবেশযোগ্য করে তুলছে এবং আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ আকর্ষণ করছে, যা দেশের ফিনটেক ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করছে।

ই-কমার্সের বৃদ্ধি

বাংলাদেশে ই-কমার্স খাত বিস্ফোরক বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ইন্টারনেট অ্যাক্সেস বৃদ্ধির সাথে সাথে পরিবর্তিত ভোক্তাদের আচরণ দ্বারা চালিত হচ্ছে। দারাজ, চালডাল এবং আজকেরডিলের মতো প্ল্যাটফর্মগুলি ইলেকট্রনিক্স থেকে শুরু করে মুদি পণ্য পর্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে বিস্তৃত পণ্য সরবরাহ করে গৃহস্থালী নাম হয়ে উঠেছে।

COVID-19 মহামারীর সময়, ই-কমার্স অনেক ব্যবসার জন্য একটি লাইফলাইন হয়ে ওঠে, যা তাদের ফিজিক্যাল স্টোরে বিধিনিষেধ থাকা সত্ত্বেও কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয়। অনলাইন কেনাকাটার দিকে এই পরিবর্তনটি বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলির (এসএমই) জন্য উপকারী হয়েছে, যাদের এখন একটি বিস্তৃত গ্রাহক বেসে প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। ডিজিটাল পেমেন্টের উত্থানও ই-কমার্সের অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে, কারণ ভোক্তারা নগদবিহীন লেনদেনকে আলিঙ্গন করছে।

ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে, ই-কমার্সের বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা প্রত্যাশিত, এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং মেশিন লার্নিংয়ের মতো নতুন প্রযুক্তিগুলি প্ল্যাটফর্মে সংহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করবে। শেষ মাইল সরবরাহের সমাধান সহ লজিস্টিক অবকাঠামোর উন্নয়নও এই খাতে বৃদ্ধিকে আরও ত্বরান্বিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

G·K¬ywmf wbDR

†dj Ki‡j †evW© cix¶vq my‡hvM cv‡”Q bv wk¶v_©xiv

gyiv` ûmvBb : K¬v‡m 70 kZvsk Dcw¯’wZ _vK‡jB Pj‡e, wbe©vPbx... বিস্তারিত

Lv‡j`v m¤ú‡K© gyw³hy× gš¿xi A‡kvfb gšÍe¨ ?

D¤§yj Iqviv myBwU : gyw³hy× welqK gš¿x Av K g... বিস্তারিত

Lv‡j`v‡K ÔivRbxwZi LjbvwqKvÕ ej‡jb †bŠgš¿x

wbR¯^ cÖwZ‡e`K : weGbwci †Pqvicvimb †eMg Lv‡j`v wRqv‡K ivRbxwZi ÔLjbvwqKvÕ... বিস্তারিত

†ebv‡cv‡j `yB nvRvi 169wU Mvwo Lvjv‡mi A‡c¶v

ivwKe †mvenvb : ïé Kg©KZ©viv Rvwb‡q‡Qb, G‡Z miKv‡ii ivR¯^ cvIbv... বিস্তারিত

m¨vi, euvPv †Mj

wiKy Avwgi : Ô(Avn¬v`x my‡i) m¨vi, bvgvi `iKvi Kx, GZ¶Y... বিস্তারিত

AvR‡Ki Av‡iv me©‡kl msev`

Privacy Policy

credit amadershomoy
Chief Editor : Nayeemul Islam Khan, Contributing Editor : Nasima Khan Monty
Executive Editor : Rashid Riaz, Special correspondent : Nashrat Arshiana Chowdhury
Senior Photo Journalist: Salah Uddin Pallab
Editorial Department : Khan Mohammad Salek, Md. Saidul Islam, Al-amin Anam, Nur Al Shams, Md Jakir Hossain, Tareq Hossain,Rehana Renu, Selim Sohel,Shamim Hossain, Jahidul Islam,Maruf Ahmed,A.K Azad, Maidul kolpo, Abu Kaisar Shantonu.
Special Reporter : Majahar Khandakar, Tofajjol Hossain, M A Ahad Shahin, Saif Nasir, Shimul rahman, Faruk Alam,Touhid Hossain
Crime Reporter : Biplop Biswas, Ismail Hossain Emu
National Section : Murad Hossain, Sharmin *Advertisement : Abul Hossain(Rasel), Aulillah Tuhin
IT & General Coordinator : Rajib Ahmed & Tariqul Hasan
Office : On Top Of Dr. Amanat Khan Hospital, House :2 (6th floor), Road : 3, Block - E,
Kolwala Para, Mirpur -1, Dhaka -1216 (Near Prince Plaza).
Phone : (News)9013508,01784399930 - 7 (Advertisement ):01710000659
Email : [email protected], [email protected]